THE ULTIMATE GUIDE TO ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

The Ultimate Guide To ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

The Ultimate Guide To ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

নুসরাত ফতেহ আলী খান ১৯৮৮ সালে পিটার গ্যাব্রিয়েলের দ্য লাস্ট টেম্পটেশন অফ ক্রাইস্ট সাউন্ডট্র্যাকে কণ্ঠ দেন এবং রিয়েল ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ছয়টি অ্যালবাম প্রকাশ করেন।

সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নে তুরাগ নদীর তীরের অবস্থিত সাদুল্লাপুর গ্রামটিই বর্তমানে গোলাপ গ্রাম হিসাবে পরিচিত। নানা রঙের গোলাপ ফুল দিয়ে ঘেরা সমস্ত সাদুল্লাহপুর গ্রামটিকে একটি বাগান মনে হয়। গ্রামের বুকের উপর দিয়ে চলে যাওয়া রাস্তার দুপাশের বিস্তীর্ণ গোলাপের বাগান more info সারাক্ষণ মোহিত করে রাখে। গোলাপ হিসাবে পরিচিতি পেলেও সাদুল্লাহপুর গ্রামে জারভারা, গ্লাডিওলাস এবং রজনীগন্ধা ফুলের চাষ করা হয়। ঢাকার শাহবাগসহ অন্যান্য ফুলের বাজারের চাহিদা মেটানোর প্রধান যোগানদাতা হচ্ছে সাদুল্লাহপুর গোলাপ গ্রাম।

মসজিদের বতর্মান দৈর্ঘ্য ৭০ ফুট (২১.৩৪ মিটার), প্রস্থ ২৬ ফুট (৭.৯৮ মিটার)।

৯৬. কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংশ আর পরাটা।

ভারতের উগ্র বর্বর দর্শকরা আমাদের টাইগার রবির উপর হামলা করেছে । মধ্যাহ্নভোজ বিরতির সময় বৃষ্টি নামতে শুরু করলে গ্যালারির ভেতর দিকে চলে যান বাংলাদেশের এ সমর্থক তখন স্থানীয় কিছু সমর্থকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিয়ানমারের বড় এলাকা বিদ্রোহীদের দখলে, তারা কি পারবে জান্তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে?

ঐতিহ্যের নগরী ঢাকার বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমৃদ্ধ হয়েছে এখানকার খাবারের ইতিহাস। বিভিন্ন সময়ে দ্রাবিড়, তুর্কি, পারসীয়, আফগান, পর্তুগিজ এবং ইংরেজ জাতি আগমণের মাধ্যমে এই উপমহাদেশের খাবারের সাথে যুক্ত হয়েছে সেই সব দেশের রান্নার বিভিন্ন অনুষঙ্গ, বৈচিত্রতা, স্বাদ এবং বাহারি পদ। ঢাকা শহরও সেই ধারাবাহিকতা থেকে বাদ যায়নি। ধীরে ধীরে পোলাও, বিরিয়ানি, কালিয়া, কোরমা, শিক-শামি এবং টিক্কা কাবাবের হাত ধরে ঢাকায় প্রসার ঘটে চটপটি, ফুচকা, দইবড়া, পেশোয়ারি কাবাবের।

৪৬. সেগুন বাগিচার এনজয় রেস্টুরেন্টের গরুর কাবাব আর নান; দই ফুচকা।

বড় কাটরা। শাহজাহান পুত্র শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১খ্রিস্টাব্দে বড় কাটরা নির্মান করা হয়। বর্তমানে এই স্থাপনাটি বেহাল অবস্থা। বেশির ভাগ অংশই ভূমি দস্যুর দখলে। হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা বর্তমানে এই বড় কাটরার তত্ত্বাবধানে আছে।

তাঁতীবাজার, অর্থাৎ যেখানে কাপড়ের বাজার বা তাঁতীদের অবস্থান। কিন্তু পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারের সংজ্ঞা একটু ভিন্ন। এখানে কাপড় নয়, সোনা-রূপার ব্যবসায় ব্যস্ত তাঁতিরা। একসময় কাপড়ের রমরমা ব্যবসা ছিল ঠিকই। কাপড়ের ব্যবসায় লোকসান দেখা দিলে তাঁতিরা ধীরে ধীরে বস্ত্রবুনন ছেড়ে অলংকার ব্যবসার দিকে ঝুঁকে যান, কারণ অলংকারের ব্যাপক চাহিদা ছিল সে সময়। জানা যায়, তাঁতীবাজারের আশপাশ ঘিরেই সে সময় ঢাকা হয়ে উঠেছিল মোগল ভারতের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র।

ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন তথ্য ও আপডেট জানতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেইজ এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

৩১. হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরটা আর কলিজা ভাজি।

আসরে একজন প্রধান কণ্ঠশিল্পী থাকেন। আশেপাশে থাকেন বেশ কয়েকজন পার্শ্ব গায়ক। মূল গায়কের পাশাপাশি অন্যরা পালাক্রমে বিভিন্ন সুরে বুনন করেন।

৪০. সাইন্স ল্যাবে মালঞ্চ রেস্তোরার কাচ্চি বিরিয়ানি।

Report this page